১২:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাইডেনের পরিবর্তে মিশেলকে প্রেসিডেন্ট চায় মার্কিনরা

বিশ্বের পরাশক্তি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চান না মিশেল ওবামা: লরাই হবে ট্রাম্প ও জো বাইডেন

  • Md Rasel Mia
  • সময়ঃ ০৮:৪৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪
  • ৮১ সময়

আজকের ঢাকা  অনলাইন  ডেস্ক: রাজনীতিটা হৃদয়ে নেই। তাই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী নন মিশেল ওবামা (Michelle Obama)। শুধু তাই নয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট পদপ্রার্থী জো বাইডেনকেই সমর্থন করবেন আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি।

প্রায় শেষ ধাপে  এসে পৌঁছেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের পর্ব। এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, এবছরের নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্প (Donald Trump) বনাম বাইডেন (Joe Biden) ‘ফাইনাল ম্যাচ’ হওয়ার সম্ভাবনাই সবচেয়ে জোরালো। কিন্তু বাইডেনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হয়ে উঠছে তাঁর বয়স। সাম্প্রতিক এক ভোটাভুটির ছবি একেবারেই অন্য কথা বলছে। যা থেকে পরিষ্কার, বাইডেন নয়, অন্য় কাউকে চাইছেন ডেমোক্র্যাটরা। সেখানেই উঠে আসে মিশেলের নাম। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রীকেই আগামী দিনে রাষ্ট্রপ্রধানের পদে দেখতে চেয়েছিলেন মার্কিন জনতার একাংশ।

শুধু মিশেল নন, বাইডেনের পরিবর্তে বেশ কয়েকজন মহিলা প্রার্থীর নাম উঠে এসেছিল সমীক্ষায়। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, ৪৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাট বাইডেনের বদলি প্রার্থী বেছে নেওয়ায় সায় দিয়েছেন। সায় দেননি ৩৮ শতাংশ। ৮১ বছরের বর্ষীয়ান নেতার পরিবর্তে মিশেল ওবামাকে চাইছেন ২০ শতাংশ। অন্যদিকে কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ১৫ শতাংশ ভোট। হিলারি ক্লিন্টন পেয়েছেন ১২ শতাংশ ভোট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানা গিয়েছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে মোটেই আগ্রহী নন মিশেল।

প্রাক্তন ফার্স্ট লেডির অফিসের তরফে বলা হয়, “মিশেল ওবামা আগেও একাধিকবার বলেছেন তিনি কখনই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান না। বরং আসন্ন নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে কমলা হ্যারিসকেই সমর্থন করবেন তিনি।” প্রসঙ্গত ওপরা উইনফ্রের চ্যাট শোয়ে এসেও মিশেলকে বলতে শোনা যায়, “রাজনীতি খুবই কঠিন। মন থেকে না চাইলে রাজনীতিতে যোগ দেওয়া উচিত নয়। যদি হৃদয়ে রাজনীতি না থাকে তাহলে মোটেই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া যায় না।” মিশেলের এই ঘোষণার পরে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে বাইডেনের জায়গা আরও পাকা হয়ে গেল বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

About Author Information

Md Rasel Mia

জনপ্রিয় নিউজ

ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ইউএনও ২২ কি.মি সড়কে রোপন করলেন তালবীজ

বাইডেনের পরিবর্তে মিশেলকে প্রেসিডেন্ট চায় মার্কিনরা

বিশ্বের পরাশক্তি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চান না মিশেল ওবামা: লরাই হবে ট্রাম্প ও জো বাইডেন

সময়ঃ ০৮:৪৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪

আজকের ঢাকা  অনলাইন  ডেস্ক: রাজনীতিটা হৃদয়ে নেই। তাই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী নন মিশেল ওবামা (Michelle Obama)। শুধু তাই নয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট পদপ্রার্থী জো বাইডেনকেই সমর্থন করবেন আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি।

প্রায় শেষ ধাপে  এসে পৌঁছেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের পর্ব। এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, এবছরের নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্প (Donald Trump) বনাম বাইডেন (Joe Biden) ‘ফাইনাল ম্যাচ’ হওয়ার সম্ভাবনাই সবচেয়ে জোরালো। কিন্তু বাইডেনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হয়ে উঠছে তাঁর বয়স। সাম্প্রতিক এক ভোটাভুটির ছবি একেবারেই অন্য কথা বলছে। যা থেকে পরিষ্কার, বাইডেন নয়, অন্য় কাউকে চাইছেন ডেমোক্র্যাটরা। সেখানেই উঠে আসে মিশেলের নাম। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রীকেই আগামী দিনে রাষ্ট্রপ্রধানের পদে দেখতে চেয়েছিলেন মার্কিন জনতার একাংশ।

শুধু মিশেল নন, বাইডেনের পরিবর্তে বেশ কয়েকজন মহিলা প্রার্থীর নাম উঠে এসেছিল সমীক্ষায়। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, ৪৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাট বাইডেনের বদলি প্রার্থী বেছে নেওয়ায় সায় দিয়েছেন। সায় দেননি ৩৮ শতাংশ। ৮১ বছরের বর্ষীয়ান নেতার পরিবর্তে মিশেল ওবামাকে চাইছেন ২০ শতাংশ। অন্যদিকে কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ১৫ শতাংশ ভোট। হিলারি ক্লিন্টন পেয়েছেন ১২ শতাংশ ভোট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানা গিয়েছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে মোটেই আগ্রহী নন মিশেল।

প্রাক্তন ফার্স্ট লেডির অফিসের তরফে বলা হয়, “মিশেল ওবামা আগেও একাধিকবার বলেছেন তিনি কখনই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান না। বরং আসন্ন নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে কমলা হ্যারিসকেই সমর্থন করবেন তিনি।” প্রসঙ্গত ওপরা উইনফ্রের চ্যাট শোয়ে এসেও মিশেলকে বলতে শোনা যায়, “রাজনীতি খুবই কঠিন। মন থেকে না চাইলে রাজনীতিতে যোগ দেওয়া উচিত নয়। যদি হৃদয়ে রাজনীতি না থাকে তাহলে মোটেই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া যায় না।” মিশেলের এই ঘোষণার পরে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে বাইডেনের জায়গা আরও পাকা হয়ে গেল বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।