ডেস্ক রিপোর্ট : পচাঁত্তর পরবর্তী ছাত্রলীগ এর চরম দুর্বিষহ সময়ে ছাত্রলীগ এর পতাকাতলে দাঁড়িয়ে “ মুজিব হত্যার প্রতিকার ,প্রতিরোধের সুদীপ্ত প্রত্যয়ে ঢাকার রাজ পথের সাহসী সেনানী, অবিভক্ত ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ-এর সাবেক সাধারন সম্পাদক , বাংলাদেশ ছাত্র লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা , বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা , অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ-এর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এর সাবেক সফল সাধারন সম্পাদক মো: শাহে আলম মুরাদ।
১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থানের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন , ফ্রিডম পার্টির অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক পদযোগ , ১/১১ নেত্রীর মুক্তি আন্দোলন এ ২৫ লক্ষ গনস্বাক্ষর সংগ্রহ করার প্রক্রিয়া সক্রিয়তায় রাষ্ট্র দ্রোহিতার মামলার ১নং আসামী হয় মো: শাহে আলম মুরাদ। তিনি নেত্রীর মুক্তি আন্দোলন হতে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয়নি , এরই প্রেক্ষিতে শাহে আলম মুরাদের বাসার মালামাল ক্রোক করে । মো: শাহে আলম মুরাদের মা – তার একমাত্র ছেলে ও সহধমির্নীকে বাসা থেকে বেড় করে দিয়ে বাসা সিলগালা করে দেওয়া হয় ।
শোষণ মুক্তির লড়াই, মুজিব আদর্শ বাস্তবায়নের প্রত্যয় ও দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি অবিচল নেতৃ্েত্বর নাম মো: শাহে আলম মুরাদ ।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ছুটে বেরিয়েছেন ঢাকা মহানগরের প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে ইউনিট, ইউনিট থেকে ইউনিয়নে , ওয়ার্ড থেকে থানায় নৌকার বিজয়ে তার ভূমিকা অবিস্মরনীয়।সকলের শ্রদ্ধাভাজন মোঃ শাহে আলম মুরাদ ।