০২:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো

বিশ্বে  চতুর্থ দেশ হিসেবে  মহাকাশে স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারত 

  • সময়ঃ ০৬:৫৯:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪
  • ২৮ সময়

ডেস্ক রিপোর্ট : ২০৩৫ সালের মধ্যে স্পেস স্টেশন কার্যকর হতে পারে বলে আশ্বাসও দিয়েছেন ইসরোর প্রধান। এই স্পেস স্টেশনটিকে নিম্ন কক্ষপথে অবস্থান করানো হবে। নাম রাখা হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’।

রাশিয়া, আমেরিকা এবং চিনের পর নজির গড়তে চলেছে ভারত। মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করে সারা বিশ্বে চতুর্থ স্থানের অধিকারী হতে চলেছে ভারত। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই স্পেস স্টেশনটিকে মহাকাশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। প্রস্তুতি পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে এখন থেকেই।

ভারতের নিজস্ব স্পেস স্টেশনে কী ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে তা নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ২০৩৫ সালের মধ্যে স্পেস স্টেশন কার্যকর হতে পারে বলে আশ্বাসও দিয়েছেন ইসরোর প্রধান। এই স্পেস স্টেশনটিকে নিম্ন কক্ষপথে অবস্থান করানো হবে। নাম রাখা হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’। স্পেস স্টেশনের ভিতরে দুই থেকে চার জন নভশ্চরের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুঅনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারের ডিরেক্টর উন্নিকৃষ্ণণ নায়ার জানান, ভারতের অন্যতম ভারী রকেট ‘বাহুবলী’ এবং লঞ্চ ভেহিকল মার্ক ৩ (এলভিএম ৩)-এর মাধ্যমে স্পেস স্টেশনের অংশগুলি মহাকাশে পাঠানো হবে। পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় যে কক্ষপথ রয়েছে সেখানে স্থান পাবে ভারতের স্পেস স্টেশন। মহাকাশে ‘অ্যাস্ট্রোবায়োলজি’ এবং ‘মাইক্রোগ্র্যাভিটি’ সংক্রান্ত নানা রকম গবেষণা করা হবে এই স্পেস স্টেশনে। পৃথিবীর মতোই তার উপগ্রহ চাঁদ বসবাসযোগ্য কি না, তা নিয়েও গবেষণা চলবে স্পেস স্টেশনে।

About Author Information

নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ঈশ্বরগঞ্জের ইউএনও আরিফুল ইসলাম প্রিন্স সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো

বিশ্বে  চতুর্থ দেশ হিসেবে  মহাকাশে স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারত 

সময়ঃ ০৬:৫৯:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্ট : ২০৩৫ সালের মধ্যে স্পেস স্টেশন কার্যকর হতে পারে বলে আশ্বাসও দিয়েছেন ইসরোর প্রধান। এই স্পেস স্টেশনটিকে নিম্ন কক্ষপথে অবস্থান করানো হবে। নাম রাখা হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’।

রাশিয়া, আমেরিকা এবং চিনের পর নজির গড়তে চলেছে ভারত। মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করে সারা বিশ্বে চতুর্থ স্থানের অধিকারী হতে চলেছে ভারত। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই স্পেস স্টেশনটিকে মহাকাশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। প্রস্তুতি পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে এখন থেকেই।

ভারতের নিজস্ব স্পেস স্টেশনে কী ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে তা নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ২০৩৫ সালের মধ্যে স্পেস স্টেশন কার্যকর হতে পারে বলে আশ্বাসও দিয়েছেন ইসরোর প্রধান। এই স্পেস স্টেশনটিকে নিম্ন কক্ষপথে অবস্থান করানো হবে। নাম রাখা হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’। স্পেস স্টেশনের ভিতরে দুই থেকে চার জন নভশ্চরের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুঅনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারের ডিরেক্টর উন্নিকৃষ্ণণ নায়ার জানান, ভারতের অন্যতম ভারী রকেট ‘বাহুবলী’ এবং লঞ্চ ভেহিকল মার্ক ৩ (এলভিএম ৩)-এর মাধ্যমে স্পেস স্টেশনের অংশগুলি মহাকাশে পাঠানো হবে। পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় যে কক্ষপথ রয়েছে সেখানে স্থান পাবে ভারতের স্পেস স্টেশন। মহাকাশে ‘অ্যাস্ট্রোবায়োলজি’ এবং ‘মাইক্রোগ্র্যাভিটি’ সংক্রান্ত নানা রকম গবেষণা করা হবে এই স্পেস স্টেশনে। পৃথিবীর মতোই তার উপগ্রহ চাঁদ বসবাসযোগ্য কি না, তা নিয়েও গবেষণা চলবে স্পেস স্টেশনে।